বিভাগ: নভিদেডস

একটি চমকপ্রদ সমাপ্তির পর, 2024/22 ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের মরসুম শেষ হয়েছে এবং ম্যানচেস্টার সিটি ফাইনালের দিনে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, শিরোপা জিতেছে। যথারীতি, নরউইচ সিটি, বার্নলি এবং ওয়াটফোর্ড চ্যাম্পিয়নশিপে তিনটি দল নির্বাসনের শিকার হয়। 2022/23 প্রিমিয়ার লিগের মৌসুমের জন্য প্রচারিত দল নির্ধারণ করা হয়েছে ফুলহ্যাম, বোর্ন্মাথE নটিংহাম বন.

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের 2022/23 সিজন হবে 31 তম সংস্করণ যেহেতু এটি 1991/92 সালে প্রিমিয়ার লিগ এবং শীর্ষ বিভাগের সমগ্র ইতিহাসে 124 তম মৌসুমে নামকরণ করা হয়েছিল। আমরা আসন্ন EPL মরসুমের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি, এখানে 2022/23 প্রিমিয়ার লিগের জন্য নতুন প্রচারিত দলগুলির প্রোফাইল রয়েছে৷

ফুলহ্যাম এফসি

ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপে তাদের বিজয়ী উপস্থিতির পর এক বছরের অনুপস্থিতির পর 2024/2022 মৌসুমে কটগাররা ইংলিশ শীর্ষ ফ্লাইটে ফিরে এসেছে।

ফুলহ্যাম এই মৌসুমে 90টি খেলা থেকে 46 পয়েন্ট সংগ্রহ করে ইংলিশ দ্বিতীয় বিভাগের বিজয়ী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। চার বছরে তৃতীয়বারের মতো ইপিএলে ফিরলেন লিলি হোয়াইটস।

ফুলহ্যাম এই ইয়ো-ইয়ো পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার এবং পরের মরসুমে এবং তার পরেও প্রিমিয়ার লিগে থাকার আশা করবে।

ফুলহ্যাম ইংলিশ ফুটবলের শীর্ষ ফ্লাইটে 27 বার খেলেছে এবং তাদের সেরা টপ-ফ্লাইটের ফলাফল ছিল 7/2008 মৌসুমে 09 তম স্থান, যা UEFA ইউরোপা লীগের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছিল – যেখানে তারা ফাইনালে পৌঁছেছিল, কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদ অ্যাটলেটিকোর কাছে হেরেছিল .

লন্ডনবাসী আশা করছে তাদের সাম্প্রতিক ইপিএল অভিজ্ঞতা তাদের নতুন মৌসুমের শুরুতে রেলিগেশন কাটিয়ে উঠতে তাদের প্রয়োজনীয় প্রান্ত দেবে।

Cottagers এই গ্রীষ্মে তাদের র‌্যাঙ্কিং উন্নত করতে চাইবে এবং তাদের পাকিস্তানি-আমেরিকান মালিক শাদিদ খানের কাছ থেকে অর্থায়ন পাবে।

এএফসি বোর্নেমাউথ

দুই বছরের অনুপস্থিতির পর চেরিরা ইপিএলে স্বাগত জানায়। 123 বছর বয়সী ক্লাবটি 2024/2022 মৌসুমে ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপে দ্বিতীয় হয়ে এই কৃতিত্ব অর্জন করেছিল। 3 মে 2022-এ, তারা নটিংহাম ফরেস্টকে 1-0 গোলে হারিয়ে তাদের জায়গা বুক করে।

88 খেলায় 46 পয়েন্ট নিয়ে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো উন্নীত হন। 2015 থেকে 2024 সালের মধ্যে বোর্নমাউথের ইপিএলে ইতিমধ্যেই প্রায় পাঁচটি মরসুম রয়েছে।

আসন্ন 2022/2023 মরসুমের জন্য স্কট পার্কারের নেতৃত্বে দলটি এই সময়ে আরও বেশি সময় ধরে ইংলিশ শীর্ষ ফ্লাইটে থাকার আশা করছে।

তারা গ্রীষ্মে তাদের স্কোয়াডকে শক্তিশালী করতে পারে, তবে তাদের সেই স্কোয়াডের সংখ্যাগরিষ্ঠের উপরও নির্ভর করতে হবে যা তাদের প্রিমিয়ার লীগে পদোন্নতি জিততে সাহায্য করেছে।

এএফসি বোর্নমাউথ আগামী মৌসুমে ইপিএলে ব্যবহৃত সবচেয়ে ছোট মাঠগুলির মধ্যে একটি, ভাইটালিটি স্টেডিয়ামকে একটি পরম দুর্গে রূপান্তরিত করার আশা করছে। চেরি হল রাশিয়ান অলিগার্চদের মালিকানাধীন ইউরোপীয় ফুটবল ক্লাবগুলির মধ্যে একটি।

নটিংহাম বন

নটিংহ্যাম ফরেস্ট 23 বছরের অনুপস্থিতির পর ইপিএলে বিজয়ী প্রত্যাবর্তন করেছে। প্রাক্তন ইউরোপিয়ান কাপ বিজয়ীরা প্রিমিয়ার লিগে খেলার জন্য তৃতীয় দল নির্ধারণের জন্য একটি কঠিন লড়াই প্লে অফ রাউন্ডে এই কৃতিত্ব অর্জন করেছিল।

নটিংহাম প্রাথমিকভাবে ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপে ৪র্থ স্থান অর্জন করেছিল এবং তাই স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্লে অফের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছিল, যেখানে তারা শেফিল্ড ইউনাইটেড এবং হাডার্সফিল্ড টাউনের বিরুদ্ধে জয়লাভের পর বিজয়ী হয়েছিল।

ক্লাবটির মালিক ইভানজেলোস মারিনাকিস এবং প্রশিক্ষক ছিলেন রহস্যময় স্টিভ কুপার। 1977/78 মৌসুমে তারা একবার ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা জিতেছিল।

রেডরা আশা করবে যে তাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতি সত্ত্বেও, তারা ইপিএলে থাকতে পারবে এবং ইংল্যান্ডের অন্যতম সেরা ক্লাব হিসাবে নিজেদের পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে শুরু করবে। নটিংহ্যাম ফরেস্ট 2024/22 মৌসুমের সবচেয়ে চিত্তাকর্ষক ফুটবল ক্লাবগুলির মধ্যে একটি।

ফিফা বিশ্বকাপের গত 2.000 সংস্করণে পেনাল্টি শুট-আউটে পেনাল্টি বাদে 21-এর বেশি গোল হয়েছে।

ফিফা বিশ্বকাপে প্রথম গোলটি করেছিলেন ফরাসি খেলোয়াড় *লুসিয়েন লরেন্ট* 1930 সালে প্রথম সংস্করণে। তারপর থেকে, 1.250 টিরও বেশি ফুটবল খেলোয়াড় বিশ্বকাপে গোল করেছেন – 97 জন খেলোয়াড় পাঁচ বা তার বেশি গোল করেছেন।

97 জন স্কোরার 28টি দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছিল, যার মধ্যে 14 জন ব্রাজিলের খেলোয়াড় এবং আরও 14 জন জার্মানি/পশ্চিম জার্মানির খেলোয়াড় ছিল।

একক টুর্নামেন্টে সর্বাধিক গোলের রেকর্ড ফরাসী জাস্ট ফন্টেইনের দখলে - 13 সালে 1958টি গোল।

হোম ফুটবল ব্লগ ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসে দশজন সেরা স্কোরার উপস্থাপন করে।

1. মিরোস্লাভ ক্লোস

পাইস: Alemanha

লক্ষ্য: 16

গেম: 24

টুর্নামেন্ট: 4 (2002, 2006, 2010, 2014)।

ক্লোস হলেন জার্মান জাতীয় দলের সর্বকালের সর্বোচ্চ স্কোরার, এবং জার্মানি কখনও এমন একটি খেলা হারেনি যেখানে ক্লোস গোল করেছেন। ফিফা বিশ্বকাপে স্বর্ণ, রৌপ্য এবং ব্রোঞ্জ পদক জয়ী কয়েকজন খেলোয়াড়ের মধ্যে তিনিও একজন।

16 গোলের সাথে, তিনি ফিফা বিশ্বকাপে সর্বাধিক গোল করার রেকর্ড গড়েছেন।

তিনি 2002 সালে তার প্রথম বিশ্বকাপে পাঁচটি গোল করেছিলেন এবং 2006 বিশ্বকাপে আবার পাঁচটি গোল করে গোল্ডেন বুট জিতেছিলেন।

এছাড়াও তিনি 2010 বিশ্বকাপে চারটি এবং 2014 বিশ্বকাপে দুটি গোল করেছিলেন – যেখানে তিনি ব্রাজিলিয়ান রোনালদোর 15 গোলের রেকর্ডকে ছাড়িয়ে যান এবং সর্বকালের গোলদাতার তালিকায় শীর্ষে ছিলেন।

2014 সালে ব্রাজিলে বিশ্বকাপ জয়ী জার্মান দলের সদস্য ছিলেন ক্লোস।

2.রোনালদো

পাইস: ব্রাজিল

লক্ষ্য: 15

গেম: 19

টুর্নামেন্ট: 4 (1994, 1998, 2002, 2006)

রোনালদো লুইস নাজারিও ডি লিমা ব্রাজিলের তৃতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা। 17 বছর বয়সে, তিনি 1994 ফিফা বিশ্বকাপ জয়ী ব্রাজিলিয়ান দলের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য ছিলেন।

1998 বিশ্বকাপে, ব্রাজিলকে ফাইনালে উঠতে সাহায্য করার পর রোনালদো টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে ব্যালন ডি'অর জিতেছিলেন।

তিনি রোনালদিনহো এবং রিভালদোর সাথে শীর্ষ তিনে খেলে ব্রাজিলকে 2002 ফিফা বিশ্বকাপ জিততে সাহায্য করেছিলেন। ফাইনালে তিনি দুটি গোল করেন এবং টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ স্কোরার হিসেবে গোল্ডেন বুট পান।

2006 বিশ্বকাপে, রোনালদো তার 15 তম বিশ্বকাপ গোল করেন, একটি টুর্নামেন্ট রেকর্ড যা 2014 সালে মিরোস্লাভ ক্লোসের দ্বারা ভেঙে যায়।

3. গার্ড মুলার

পাইস: পশ্চিম জার্মানি

লক্ষ্য: 14

গেম: 6

টুর্নামেন্ট: 1 (1970, 1974)

গার্ড মুলার 1970 ফিফা বিশ্বকাপে পশ্চিম জার্মানির হয়ে দশটি গোল করেছিলেন এবং সর্বোচ্চ স্কোরার হিসাবে গোল্ডেন বুট জিতেছিলেন।

তিনি 1974 বিশ্বকাপে ফাইনালে জয়ী গোল সহ চারটি গোল করেছিলেন।

মুলার 14 বছরে 32 গোল করে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ স্কোরার রেকর্ডটি ধরে রেখেছিলেন, যতক্ষণ না 2006 সালে ব্রাজিলিয়ান রোনালদো এটি ভেঙেছিলেন।

4. শুধুমাত্র ফন্টেইন

পাইস: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

লক্ষ্য: 13

গেম: 6

টুর্নামেন্ট: 1 (1958)

জাস্ট ফন্টেইন ফিফা বিশ্বকাপের একক সংস্করণে সর্বাধিক গোল করেছেন: 13 সালে মাত্র ছয়টি খেলায় 1958টি - যেখানে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পশ্চিম জার্মানির বিরুদ্ধে চারটি ছিল।

সেই রেকর্ড আজও রয়ে গেছে।

5। পেলের

পাইস: ব্রাজিল

লক্ষ্য: 12

গেম: 14

টুর্নামেন্ট: 4 (1958, 1962, 1966, 1970)

এডসন আরন্তেস দো নাসিমেন্তো, পেলে নামে পরিচিত, তিনটি ফিফা বিশ্বকাপ জিতেছেন: 1958, 1962 এবং 1970 - এটি করা একমাত্র খেলোয়াড়।

পেলে 77 ম্যাচে 92 গোল সহ ব্রাজিলের সর্বকালের সর্বোচ্চ স্কোরার। তাকে সর্বকালের সেরা ফুটবল খেলোয়াড়দের একজন বলে মনে করা হয়।

6. স্যান্ডর কোসিস

পাইস: হাঙ্গেরি

লক্ষ্য: 11

গেম: 5

টুর্নামেন্ট: 1 (1954)

কসিস 1954 ফিফা বিশ্বকাপে 11 গোল করে সর্বোচ্চ স্কোরার ছিলেন, যা সেই সময়ে একক বিশ্বকাপে সর্বাধিক গোলের রেকর্ড। একই বিশ্বকাপে দুটি হ্যাটট্রিক করা প্রথম খেলোয়াড়ও তিনি।

শুধুমাত্র জাস্ট ফন্টেইন (13 সালে 1958 গোল) একক ফিফা বিশ্বকাপে কসিসের চেয়ে বেশি গোল করেছেন।

7. Jurgen Klinsmann

পাইস: পশ্চিম জার্মানি/জার্মানি

লক্ষ্য: 11

গেম: 17

টুর্নামেন্ট: 3 (1990,

1994, 1998)।

Jürgen Klinsmann 1990 ফিফা বিশ্বকাপ জয়ী পশ্চিম জার্মানি দলের অংশ ছিলেন।

তিনি 1990-এর দশকের অন্যতম সেরা জার্মান স্ট্রাইকার হিসেবে বিবেচিত হন এবং 1988 সালের ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে 1998 বিশ্বকাপ পর্যন্ত ছয়টি বড় আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে তিনি গোল করেছেন।

8. হেলমুট রাহন

পাইস: পশ্চিম জার্মানি

লক্ষ্য: 10

গেম: 10

টুর্নামেন্ট: 2 (1954, 1958)

হেলমুট রাহন চিরকালের জন্য জার্মান ফুটবলের কিংবদন্তি হয়ে ওঠেন যখন তিনি 1954 ফিফা বিশ্বকাপ ফাইনালে বিজয়ী গোল করেন।

তিনি 1958 বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে পৌঁছে যাওয়া জার্মানি দলেরও অংশ ছিলেন - যেখানে তিনি দুটি ভিন্ন বিশ্বকাপে কমপক্ষে চারটি গোল করার প্রথম খেলোয়াড় হয়েছিলেন।

9. গ্যারি লিনেকার

পাইস: ইংল্যান্ড

লক্ষ্য:10

গেম: 12

টুর্নামেন্ট: 2 (1986, 1990)

গ্যারি লিনেকার হলেন ইংল্যান্ডের সর্বকালের চতুর্থ সর্বোচ্চ গোলদাতা এবং তাকে ইংল্যান্ডের অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

1986 ফিফা বিশ্বকাপে, তিনি ছয় গোল করেন এবং টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ স্কোরার হিসেবে গোল্ডেন বুট পান।

1990 বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে পৌঁছানোর জন্য লিনেকার আবারও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন, আরও চারটি গোল করেছিলেন। তিনি এখনও ফিফা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি গোল করার জন্য ইংল্যান্ডের রেকর্ডটি ধরে রেখেছেন।

অবিশ্বাস্যভাবে, গ্যারি লিনেকার তার 16 বছরের ক্যারিয়ারে ক্লাব বা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একটি হলুদ বা লাল কার্ড পাননি!

10. গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তা

পাইস: আর্জিণ্টিনা

লক্ষ্য: 10

গেম: 12

টুর্নামেন্ট: 3 (1994, 1998, 2002)

বাতিস্তুতা আর্জেন্টিনার সর্বকালের সর্বোচ্চ স্কোরার ছিলেন 54টি অফিসিয়াল গেমে 77 গোল করে এবং 2016 সাল পর্যন্ত সেই রেকর্ডটি ধরে রেখেছিলেন, যখন তিনি লিওনেল মেসিকে ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন।

তিনি তিনটি ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেন, দশটি গোল করেন। এটি তাকে প্রতিযোগিতায় আর্জেন্টিনার সর্বকালের সর্বোচ্চ স্কোরার করে তোলে।

ফুটবল ইতিহাসে বাতিস্তুতাই একমাত্র খেলোয়াড় যিনি বিশ্বকাপের বিভিন্ন টুর্নামেন্টে দুটি হ্যাটট্রিক করেছেন।

প্রতিটি ফুটবল খেলোয়াড়ের নিজস্ব শৈলী এবং চেহারা আছে। চুলের স্টাইল, বন্দনা, উল্কি বা কাপড়ের মাধ্যমে হোক না কেন। কিন্তু যখন শার্টের কথা আসে, তখন বেশিরভাগ ফুটবল খেলোয়াড় তাদের প্যান্টের ওপরে না পরতে পছন্দ করেন। যাইহোক, কিছু ফুটবল খেলোয়াড় আছে যাদের সবসময় তাদের শার্টগুলি সঠিকভাবে আটকে থাকতে দেখা যায়। এখানে 9 জন ফুটবল খেলোয়াড় আছে যারা তাদের জার্সি পরে।

1. আদামা ট্রাওরে

মালিতে জন্মগ্রহণকারী স্প্যানিশ আন্তর্জাতিক বিশ্ব ফুটবলের অন্যতম বিখ্যাত খেলোয়াড়। তার অনন্য চুলের স্টাইল এবং পেশীবহুল শরীর তাকে যেকোনো ফুটবল মাঠে আলাদা করে তোলে। এফসি বার্সেলোনা স্ট্রাইকার তার সরাসরি দৌড়ের শৈলী এবং দ্রুত গতির জন্য পরিচিত, কিন্তু এটি তাকে সবসময় জার্সি পরা থেকে বিরত করেনি।

এমনকি তার প্রাক্তন ক্লাব উলভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্সের সাথে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে থাকার সময়ও তাকে সবসময় একটি শার্ট পরতে দেখা যায়। আদামা মাঠে কত শারীরিক যুদ্ধ করেছে তাতে কিছু যায় আসে না। তিনি সবসময় তার শার্ট tucked সঙ্গে মার্জিত দেখায়.

2. রদ্রিগো

রদ্রি নিজেকে ইউরোপের অন্যতম সেরা ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। স্প্যানিশ ফুটবলার প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে রক্ষণাত্মক মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন। তিনি এমন কয়েকজন ফুটবল খেলোয়াড়ের মধ্যে একজন যারা খেলার সময় সবসময় তার শার্ট তার প্যান্টে আটকে রাখেন।

3. রিকুই পুইগ

বার্সেলোনার মিডফিল্ডার হলেন আরেকজন ফুটবল খেলোয়াড় যাকে সবসময় তার শার্ট জড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। ছোট্ট স্প্যানিয়ার্ড একজন দুর্দান্ত ফুটবল খেলোয়াড় যে লাইনের মধ্যে খেলতে পারে এবং বল ধরে রাখতে পারে।

4. কাইরান টিয়ার্নি

স্কটিশ আন্তর্জাতিক আরেকজন খেলোয়াড় যে খেলার সময় তার শার্ট পরতে পছন্দ করে। একটি খেলায় আর্সেনালের লেফট-ব্যাক যতবারই রান করুক না কেন, তার শার্ট সবসময় তার শর্টসের মধ্যে সুন্দরভাবে আটকে থাকে। আমি নিশ্চিতভাবে নিশ্চিত করি যে আমি সবসময় ভাল দেখতে পারি।

5. Cesar Azpilicueta

স্প্যানিশ এবং চেলসি খেলোয়াড় অবশ্যই তাদের শার্ট পরেন খেলোয়াড়দের উদাহরণ। ইপিএল অভিজ্ঞ এই খেলোয়াড় বছরের পর বছর ধরে অগণিত দ্বৈরথ এবং যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন, কিন্তু এটি তাকে তার ঝরঝরে ভাঁজ করা শার্টে নিষ্পাপ দেখাতে বাধা দেয়নি, স্পেনের হয়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচে হোক বা তার ক্লাব চেলসির হয়ে খেলা হোক।

6। আলেক্সিস সানচেজ

অ্যালেক্সিস সানচেজ হলেন আরেকজন স্প্রিন্টার যিনি খেলার সময় তার জামাটা পরতে পছন্দ করেন। চিলির এই স্ট্রাইকার উডিনিস, বার্সেলোনা, আর্সেনাল, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং ইন্টার মিলানের মতো বেশ কয়েকটি ক্লাবের হয়ে খেলেছেন এবং প্রধানত তার শার্ট প্যান্টের মধ্যে দিয়ে খেলেছেন।

7. লেবো মতিবা

লেবো মতিবা হলেন একজন দক্ষিণ আফ্রিকান স্ট্রাইকার যিনি স্ট্রাসবার্গ থেকে লোনে লিগ 1 ক্লাব ট্রয়েসের হয়ে খেলেন। ক্লাব বা দেশের হয়ে খেলার সময় মতিবা নিয়মিত শার্ট পরেন।

8. যীশু নাভাস

আশ্চর্যের কিছু নেই, আরেকজন স্প্যানিয়ার্ড যে তার শার্টকে তার প্যান্টের মধ্যে টেনে নিতে পছন্দ করত। জেসুস হলেন একজন স্প্যানিশ আন্তর্জাতিক এবং সেভিলার উইঙ্গার/উইঙ্গার যিনি ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে ইংল্যান্ডে বেশ কয়েকটি মৌসুম খেলেছেন। তার অনলস রান এবং গতির বিস্ফোরণ সত্ত্বেও, তার শার্টটি কখনই জায়গার বাইরে দেখায় না।

9. আন্তোনিও ভ্যালেন্সিয়া

প্রাক্তন ইকুয়েডরিয়ান এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ডিফেন্ডার ইংল্যান্ডের খেলার সময় ক্রমাগত তার শার্ট পরার জন্য পরিচিত ছিলেন। ভ্যালেন্সিয়া একজন আক্রমণাত্মক ফুল-ব্যাক ছিলেন যিনি কখনই সুযোগের দাবিতে চ্যালেঞ্জ নিতে ভয় পাননি। শেষ পর্যন্ত, তাকে সবসময় এমন একজন খেলোয়াড়ের মতো দেখাত যে সবেমাত্র খেলায় প্রবেশ করেছিল কারণ তাকে সবসময় খুব একত্রিত দেখায় কারণ সে প্রায়শই তার শার্টটি তার প্যান্টের সাথে আটকে রাখে। আন্তোনিও ভ্যালেন্সিয়া ছিলেন একজন ফুটবল খেলোয়াড় যারা 2024 সালে অবসর নিয়েছিলেন।